ডেন্টাল ফিলিং

দাঁতের ক্ষয়ে যাওয়া অংশ প্রতিস্থাপন করাকে ফিলিং বলে।সাধারণত খাবার আটকে বা ভুলভাবে ব্রাশ করার কারনে দাঁতে ক্ষয় হয়। পর্যায়ক্রমে ক্ষয় বড় হয়ে দাঁত শিরশির করে, দাঁতে ব্যথা হয়, মাড়ি ফুলে যায়, গাল ফুলে যায় এবং দাঁত ভেঙ্গে শুধু শিকড় রয়ে যায় ফলে দাঁতটি ফেলে দিতে হয়।

কখন ফিলিং করবঃ
যখনই আমরা দেখব আমাদের দাতের উপরের অংশে কালো হয়েছে,দাঁতে খাবার আটকাচ্ছে বা দাঁত শিরশির করছে,আমরা দেরি না করে একজন বিডিএস ডাক্তারের কাছে ফিলিং করে নিব।

কেন ফিলিং করা জরুরীঃ
যথাসময়ে ফিলিং না করলে দাঁতে ব্যথা হবে, মাড়ির বা গাল ফুলে যাবে। আর ব্যাথা শুরু হলে ঐ দাঁতে আর ফিলিং করা যায় না। রুট ক্যানাল করতে হয় এমনকি ক্ষেত্রবিশেষে ক্যাপ করতে হয়। যা যথেষ্ট ব্যায়বহুল এবং সময় সাপেক্ষ চিকিৎসা।
বিভিন্ন ধরনের ফিলিং পাওয়া গেলেও ডেন্টাল ক্লিনিকগুলোতে নিম্নোক্ত ফিলিংগুলো বেশি ব্যবহৃত হয় –

১. জি. আই বা গ্লাস আয়োনোমারঃ
সাদা রঙের ফিলিং। কিন্ত দাঁতের সাথে কালার ম্যাচ হবে না। অপেক্ষাকৃত কম শক্তিশালী এবং কম স্থায়িত্যের। বাচ্চাদের দাঁতে এবং কিছুক্ষেত্রে বড়দের দাঁতে করা হয়। দাঁতে ফিলিং করা আছে তা দেখে বোঝা যায়।

২. লাইট কিউর জি. আইঃ
জি আই ফিলিং এর একটি ধরন যা বিশেষ ধরনের আলো প্রয়োগ করে দাঁতে সেট করা হয়। এটি দাঁতের সাথে কালার ম্যাচ করে তাই দেখে বোঝা যায় না কোন ফিলিং আছে। শক্তিমাত্রা এবং স্থায়িত্য জি আই এর মত হওয়ায় দাঁতের সব সারফেসে ব্যবহার করা যায় না।

৩. সিলভার অ্যামালগাম ফিলিংঃ
সিলভার কালার ফিলিং। শক্তিমাত্রা এবং স্থায়িত্য আগের দুইটি ফিলিং থেকে অনেক বেশি। একসময় প্রচুর ব্যবহার হলেও এর কালো রঙ,এর ভেতরে থাকা পারদের শরীরের প্রতি খারাপ প্রভাব ইত্যাদি কারনে বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা হারাচ্ছে।

৪. লাইট কিউর কম্পোজিট ফিলিংঃ
টুথ কালার ফিলিং। দেখে বোঝার যায় না ফিলিং করা আছে।সবচেয়ে আধুনিক ফিলিং যা আগের সবগুলো ফিলিং এর নেতিবাচক দিকগুলো সমাধান করেছে।স্থায়িত্য এবং শক্তিমাত্রায় এগিয়ে।দাঁতের সব ধরনের ক্ষয়ে ব্যবহার করা যায়। স্মাইল ডিজাইনিং, এসথেটিক ফিলিং এটি দিয়ে করা হয়।বিশ্বব্যাপী রোগী এবং ডাক্তারদের কাছে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফিলিং।

আমরা ছয় মাস পরপর একজন বিডিএস ডাক্তারের কাছে আমাদের দাঁত টেকআপ করাবো এবং দাঁতে কোন ক্ষয় থাকলে দেরি না করে ফিলিং করে নিব। ফলে আমরা দাঁতের চিকিৎসায় বড় ধরনের খরচে পরব না।

ডাক্তার

ডাঃ আয়েশা তাসনীম

প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ এবং বন্ধ্যাত্ব বিশেষজ্ঞ

Dr. S. M. Showkat Ali

ডাঃ এস. এম. শওকত আলী

মেডিসিন, ডায়াবেটিস, থাইরয়েড ও হরমোন বিশেষজ্ঞ

ডাঃ মিনহাজুল হক

মেডিসিন বিশেষজ্ঞ

ডাক্তার

ডাঃ নিবেদিতা পাল

প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ

ডাক্তার

ডাঃ তফিকুর নাহার (মোনা)

গাইনি বিশেষজ্ঞ ও সার্জন

ডাক্তার

ডাঃ শামীম আরা (সিজু)

চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ

Dr. Dipan Baidya

ডাঃ দীপন বৈদ্য

ডায়াবেটোলজিস্ট ও কনসালটেন্ট সনোলজিস্ট

ডাক্তার

ডাঃ শাহেদুল ইসলাম

ডায়াবেটিস ও হরমোন রোগ বিশেষজ্ঞ

ডাক্তার

ডাঃ মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ চৌধুরী

ডায়াবেটিস ও হরমোন রোগ বিশেষজ্ঞ

ডাক্তার

ডাঃ খোরশেদ আনোয়ার

ডায়াবেটিস ও হরমোন রোগ বিশেষজ্ঞ

ডাক্তার

ডাঃ নাজমুন নাহার (শম্পা)

সার্জারি বিশেষজ্ঞ

ডাক্তার

ডাঃ শহীদুল হক

সার্জারি বিশেষজ্ঞ

ডাক্তার

ডাঃ মোহাম্মদ সেলিম

অর্থোপেডিক সার্জারি বিশেষজ্ঞ

ডাক্তার

ডাঃ মোহাম্মদ লোকমান

অর্থোপেডিক সার্জারি বিশেষজ্ঞ

Dr. Mohammad Lutfur Rahman Rahat

ডাঃ মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান রাহাত

চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ

Dr. Wazed Chowdhury Ovi

ডাঃ মোহাঃ ওয়াজেদ চৌধুরী অভি

চক্ষু বিশেষজ্ঞ ও মাইক্রো সার্জন

Dr. Mohannd Mohsin

ডাঃ মোহাম্মদ মহসিন

অর্থোপেডিক্স বিশেষজ্ঞ

এডিস মশা

ডেঙ্গু সতর্কতাঃ কখন হাসপাতালে ভর্তি প্রয়োজন?

Dr. Najim Uddin

Dr. Mohammad Najim Uddin

Neurologist

ডাক্তার

ডাঃ নুরুল করিম চৌধুরী

নাক-কান ও গলারোগ বিশেষজ্ঞ